কিশোরগঞ্জ সদর এলাকায় মামুন ভূঁইয়া নামে সাংবাদিক পরিচয়ধারী এলাকায় কাউন্সিলর থেকে শুরু করে সম্মানিত ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম জায়গা জমির বিষয় এবং টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয় নিয়ে ভূঁয়া নিউজ তৈরী করে এলাকার সম্মানিত লোকজনকে হয়রানি করার অভিযোগ। ইতিমধ্যে তার বিরুদ্ধে ৩/৪ টি মামলা চলমান রয়েছে। এক ভূক্তভোগী জানান আমার সাথে সাবেক রেল কর্মচারী রাজাকার আওয়ালের জমি জমা বেচাকেনা নিয়ে কিছু মামলা মোকদ্দমা চলমান রয়েছে। সেই সূত্র দরে মামুন ভূঁইয়া আউয়াল’কে কো-পরামর্শ দিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও অনলাইন গণমাধ্যমে মানহানিকর নিউজ করে বেড়ায়। উক্ত মামুন ভূঁইয়া দৈনিক যুগ-যুগান্তর নামে একটা পত্রিকায় কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেন। তার সাংবাদিকতার বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন, অনেক সম্পাদক আছে তারা টাকার বিনিময়ে আইডি কার্ড-এর ব্যবসা করে। আর একজন ভূক্তভোগী সাবেক কাউন্সিলরের ভাই উনি বলেন, সে চাই আমরা যেন তাকে মারধর করি। একজন ব্যবসায়ি শামীমুর রহমান শামীম বলেন, আমার সাথে আওয়ালের কিছু জমি-জমা নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলাকালীন সময়ে উক্ত চাঁদাবাজ ভূঁয়া সাংবাদিক মামুন ভূঁইয়া আমার বিরুদ্ধেও অনলাইন পোর্টালে নিউজ প্রকাশ করেন। বর্তমানে সে শুধু পূর্বের নিউজগুলো ফেইসবুকে আপলোড করতে থাকে। তাতে আমার এবং আমার পরিবার সম্মান হানিকর অবস্থা।তথ্য সুএে আরও জানাজায় রেলে চাকুরীতে তাকা কালীন সময়ে রাজকার আবদুল আওয়াল তৈল চুরির অভিযোগ রয়েছে বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বর্তমান রেলওয়ে কর্মকর্তা।
উনি আরো বলেন, আমরা তার উপর হাত উঠানো বা কোন রকম হুমকি-ধমকি পর্যন্ত এখনো দেয়নি। কারণ সে আমাদের সমতুল্য নয়। স্থানীয় কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে নিউজ এর বিষয়ে জানতে চাইলে উনি বলেন, ঐসব ভূঁয়া নিউজে আমাদের কোন সমস্যা হবে না। আর তারমত সাংবাদিক’কে আমরা গণনাও করি না। উক্ত মামুন কার এত উষ্কানী পেয়ে এত বড় বড় লোকের নামে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছে সেটা ভাবভার বিষয়। সে যে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখা পড়া করছে তার প্রমাণ তার সার্টিফিকেট। সেটা স্পষ্ট তার জীবন বৃত্তান্তে উল্লেখিত আছে। নাম- রহমাতুন করিম ভূঁঞা মামুন, পিতা- হেফাজ আলী ভূঁঞা, স্থানীয় ঠিকানা- গ্রাম: ইসলাম পাড়া, ডাকঘর: জঙ্গলবাড়ী, থানা: করিমগঞ্জ, জেলা: কিশোরগঞ্জ। বর্তমান ঠিকানা: গ্রাম: চরশোলাকিয়া গুলশান মোড়, ৪নং ওয়ার্ড, ডাক+থানা+জেলা: কিশোরগঞ্জ। বর্তমানে সে যুগযোগান্তরের পরিচয় কার্ড আবারও নবায়নের বিষয়ে দৈনিক যুগযোগান্তরের অফিসে যোগাযোগ করা হলে, তারা কোন সৎত্তোর দিতে পারে নাই।এই অভিযোগ এর বিষয়ে নামদারী সাংবাদিক মামুন বলেন সব আমার বিরুদ্ধে সরযন্ত্র করা, সে আরও বলে আমি ৮ ম শ্রেণী পাশ টিক আছে সেটা সত্য কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা আছে সেটা দেখে পএিকায় কাজ করতে বলে বড় বড় সাংবাদিক ও সম্পাদক গন,, এদিকে ভুক্তভোগীরা কিশোরগঞ্জ জেলা ডিসি মহোদয় ও সকল প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন আমাদের বিরুদ্ধে নিউজ করা বা মান সম্মান হানি থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বিনিত অনুরোধ করছি,
আশরাফী, কিশোরগঞ্জ