লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মচারী । জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি সহ ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ শিরোনামে নিউজ প্রাকাশের পর তড়িঘড়ি করে কর্মকর্তা ওনার বোর্ড থেকে নাম পরিবর্তন করে কর্মকর্তা থেকে কর্মচারী হয়েগেছে।
উল্লেখ যে , তথ্য গোপন করে ১২ তম গ্রেডের কর্মচারী হয়ে ৯ম তম গ্রেডের কর্মকর্তার চেয়ারে বসে ব্যাপক অনিয়ম নিয়ে দৈনিক সকালের সময়, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার, দৈনিক জনতা, দৈনিক আমার বাংলা সহ জাতীয় দৈনিক কয়েকটি প্রিন্ট পত্রিকা ও অনলাইন প্রোটালে নিউজ প্রকাশিত হওয়ার পর সেই জাকির তথ্য লোপাট করতে তড়িঘড়ি করে রায়পুর উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় ওয়েবসাইট ও অফিসে ঝুলানো অনার বোর্ড থেকে জাকিরের নামের পর কর্মকর্তার পদবি সড়িয়ে পরিসংখ্যান তদন্তকারী পদবী ব্যবহার করেছেন।
১৩ নভেম্বর ( বুধবার) দুপুরে কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মী গিয়ে দেখতে পান জাকির হোসেন লোক দিয়ে অনার বোর্ড থেকে তার নামের পদবী মুছে সেখানে অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা গৌতম কৃষ্ণ পাল এর নাম কর্মকর্তা হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
এবিষয়ে রায়পুর পরিসংখ্যান কর্মচারী জাকির হোসেন কে মুঠোফোনে জানতে চাইলে উনি পরে কথা বলবো বলে ফোন কেটে দেন।
এবিষয়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিসংখ্যানের উপ পরিচালক গৌতম কৃষ্ণ পাল বলেন, আমি যখন অফিসে গিয়ে দেখেছি অনার বোর্ডে কর্মকর্তা হিসেবে জাকির হোসেনের নাম তখনই তাকে বোর্ড থেকে নাম মুছে দিয়ে আমার নাম লিখতে বলেছি। তারপরও সে নাম মুছেনি। এখন হঠাৎ তার নাম মুছে দিয়ে আমার নাম লিখছে সেটাও আমি জানিনা। তার সম্পর্কে দেওয়া সকল অভিযোগের বিষয়ে বিভাগীয় উপ পরিচালক স্যারকে জানানো হয়েছে। উনি একটা পদক্ষেপ নিয়ে আমাকে বললে আমি সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।
এস.এম দেশ যুগান্তর