বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্তি না হওয়া গ্রামগুলোকে কেন পৌরসভায় অন্তর্ভুক্তি করা হবে না এ বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট ৪ সপ্তাহের রুল জারি করেছে।
স্থানীয় সরকার পৌরসভা আইন ২০০৯ এর শর্তাবলী পূরণ করা স্বত্বে কেন ওই গ্রাম সমূহকে বিশ্বনাথ পৌরসভায় অন্তর্ভুক্তি করা হবে না মর্মে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় সচিব, সিলেটের জেলা প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালকসহ অন্যান্য বিবাদীদের উপর ৪ সপ্তাহের রুশ নিশি জারি করেছেন।
রিট পিটিশন শুনানিতে অংশ গ্রহন করেন সাবেক এর্টনি জেনারেল ও সিনিয়র আইনজীবি এ জে মোহাম্মদ আলী এবং ব্যারিষ্টার মোহাম্মদ আব্দুল হালিম কাফি।
এদিকে, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন ও অন্যান্য ইউনিয়নের কতেক গ্রাম নিয়ে পৌরসভা গঠন সংক্রান্তে প্রকাশিত গেজেট তারিখ ৫-১২-২০১৯ইং কে চ্যালেঞ্জ ও সদর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের রজকপুর গ্রাম ৫নং ও ৬নং ওয়ার্ডের সকল সকল গ্রাম, পশ্চিম শ্বাসরাম, সরুয়ালা, সজন ভরত, একাভীম, ধীতপুর, কাইয়া কাইড়, আতাপুর, রহিমপুর, ভাটশালা, ইকবালপুর গ্রামের অধাংশ কাইয়া কাইড় বাজার বিশ্বনাথ পৌর সভায় অন্তর্ভুক্তির জন্য শেখ মো. আজাদ, সাহিদুর রহমান, ইউপি সদস্য শাহনেওয়াজ চৌধুরী সেলিম, শামীম আহমদ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে রীট পিটিশন নং ৪৯৪৬/২০২১ দায়ের করেন।
রীট পিটিশনটি গত ১২ আগস্ট ২০২১ইং বিচারপতি মো. মুজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লা’র কোর্টে শুনানী হয়।
শুনানী শেষে বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্তি না হওয়া গ্রামগুলোকে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্তি করার জন্য রুল নিশি জারি করা হয়।