কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিনে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার হাট-বাজারে বেড়েছে মানুষের উপস্থিতি। সড়কে বেড়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, টমটম ও সিএনজির চলাচল। মাস্কবিহীন ঘোরাফেরা করছেন অনেকেই। লকডাউনের আওতামুক্ত নয়, খুলেছে এমন দোকানও।
কেউ কেউ মাস্কের পসরা সাজিয়ে আড়ালে করছেন অন্য ব্যবসা। গেল তিন দিন কঠোর লকডাউন পালনের পর চতুর্থ দিনে এসে ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়েছেন অধিকাংশ মানুষ। অহেতুক ঘোরাফেরা করছেন রাস্তা-ঘাটে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউন ঘোষণার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় মানা হচ্ছিল স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা। বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দেওয়া হয় মামলা-জরিমানা। লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠে নামেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দাস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. কামরুজ্জামান ও সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। ফলে গেল তিন দিন লকডাউন মেনে চলেন সবাই।
সরেজমিন দেখা যায়, চতুর্থ দিনের শুরুতেই উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন হাট-বাজারে বেড়েছে মানুষের উপস্থিতি। মাস্কবিহীন ঘোরাফেরা করতে দেখা যায় অনেককে। কেউ কেউ খুলছেন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি দেখলে সটকে পড়েন সব। তারা চলে গেলে পুনরায় স্বাভাবিকভাবেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে অলিগলি ও চায়ের দোকান।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দাস জানান, বিষয়টি তিনি দেখছেন। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশ যুগান্তর/আরজে
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ হারুনুর রশিদ
বার্তা সম্পাদক : জাকির হোসেন শাকিল
আইন উপদেষ্টা : এ্যাডভোকেট মুহাম্মদ আলমগীর হোসাইন
"এইচ বাংলা মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত -দেশ যুগান্তর"
অফিস : পুরানা পল্টন, ঢাকা- ১০০০।
ই-মেইল : news.deshjugantor@gmail.com
যোগাযোগ : 01763592492
Copyright © 2024 দেশ যুগান্তর. All rights reserved.