বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ও অনলাইন ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা অপপ্রচারসহ প্রাণনাশের হুমকির ভয়ে আতংকে দিন কাটছে ভূক্তভোগি আবুল কাশেম মিলনসহ তাঁর পরিবারের।
এর আগে প্রাননাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনও করেছেন আবুল কাশেম মিলন। আবুল কাশেম মিলন দক্ষিণ কেরোয়ার বাসিন্দা ও পেশায় তিনি ভূমি জরিপ কারক।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, আমার মামা বৃটিশ নাগরিক আব্দুর রউফ প্রায় ৭-৮ বছর পূর্বে তার সকল সয়-সম্পত্তি দেখা শুনার জন্য লিখিত চুক্তিমানা করে দায়িত্ব দিয়ে থাকেন আমাকে। এতে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালীরা আমার বিরদ্ধে বিভিন্ন ষড়সন্ত্র করে থাকে। বিভ্রান্তিকর কিছু কথা বার্তায় মানষীক ভাবে হঠাৎ আমার মামা রউফ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সুযোগে ওই প্রভাবশালীরা মামাকে তাদের কাছে বন্ধি রেখে ভুল বুঝিয়ে আমার বিরুদ্ধে ফেসবুকে ও অনলাইন পত্রিকায় ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ একরে পর এক প্রচার করতে থাকে। প্রভাবশালী কুচক্রি মহল বর্তমানে আমার মামা রউফকে আত্মগোপনে রেখে আমাকে এবং আমার পরিবারের লোকদের মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এ ঘটনা আমি রায়পুর থানা পুলিশকে অবহিত করেছি। আমি এসব প্রভাবশালী কুচক্রি মহলের বিচার দাবি করি এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করার আহ্বান জানাই।
সরেজমিনে ভূমি জরিপ কারক আবুল কাসেম মিলনের গ্রামের বাড়ীতে গিয়ে দেখা যায়, জীর্ণ শীর্ণ নাজুক অবস্থায় তার বসত ঘর। তিনি বলেন, জীবনের সকল সঞ্চয় ও জমিন বিক্রি করা টাকা মামা আব্দু রউফ এর খেজুর তলার বাড়ী ৪তুর্থ তলায় উন্নতি করন সহ গ্রামের বাড়ীর নিজ গৃহসহ রাস্তা ও জমির মাটি কেটে জমি ক্রয় তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মামার খরছ ও সাংসারিক খরছ আমাকে মিটাতে হয়েছে। যার প্রমান আমার কাছে আছে।
তিনি আরো জানান, আমার গ্রামের বাড়িতে একটি পুরাতন জরাজীর্ণ ঘর রয়েছে। আমাকে রায়পুর শহরের একটি বাড়ি লিখে দিবে বলে আমার সকল আয় মামা আব্দুর রউফের রায়পুর বাজারের দুইটি ভবন নির্মাণের পিছনে ব্যায় করেছি। আমার পাওনা টাকা না দেওয়ার জন্য কুচক্রি মহলের প্ররোচনায় আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। আমি মানুষিক ও সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। আমি চাই মামা আব্দুর রউফ আত্মগোপনে না থেকে সামনা-সামনি এসে উক্ত বিষয় গুলি মীমাংসা করুক।