আসন্ন স্থানীয় সরকাররে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ৮নং ফুলকোচা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জেলা পরিষদের নির্বাচিত সংরক্ষিত সদস্য ও ফুলকোচা ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ও সাবেক প্রতিষ্ঠতা সাধারণ সম্পাদক সাহিদা খাতুন কোভিড-১৯ নোভেল করোনাভাইরাস টিকা গ্রহন ও চলমান লকডাউন বাস্তবায়নে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়ে অত্র ইউনিয়ন বাসীর সকল জনসাধারণ কে সচেতনতার প্রচারের ইউনিয়নের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে প্রত্যহ চশে বেডাচ্ছে।

ইতিমধ্যে প্রতিটি বাড়ীতে মহিলাদের মাঝে তিনিই সরকারের নানা মূখি উন্নয়ন ও সরকারের সকল ঘোষনা বাস্তবায়নে এই ইউনিয়ন বাসীর মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন।

সকল শ্রেণি মানুষের বিশেষ করে সমাজে অবহেলিত জনগোষ্ঠী ও দলীয় নেতা কর্মীদের পাশে এবং অসহায়, বয়স্ক, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী মানুষকে সহজে আপন করে নিয়েছে।সাহিদা জেলা পরিষদের সংরক্ষিত সদস্য হওয়ায় জেলা পরিষদের বরাদ্দ হতে ইউনিয়নে অনেকগুলো কবরস্থানের উন্নয়নে অর্থ প্রদান,মসজিদ- মাদ্রাসায় অনুদান,নলকুপ স্থাপন,সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে অনুদান প্রদান। পিতা র সুনাম ও পরিচিত এবং নিজের জনসেবাকে পুঁজি করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন পাওয়া আশায় দলের ও ইউনিয়নবাসীর একজন নির্ভীক সেবক হয়ে আমৃত্যু একজন মহিলা সেবক হিসেবে ইউনিয়ন বাসী সুখে দুঃখে পাশে থাকার প্রত্যয়ে ত্রাণ,বস্ত্র,মাক্স,স্যানিটাইজার,খাদ্য ইত্যাদি বিতরণ অব্যহত রেখেছেন।

তিনি রেখিরপাড়া গ্রামে সম্মানীয় ব্যক্তি আলহাজ সিরাজুল ইসলামের কন্যা ও ৮ নং ফুলকোচা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও বর্তমান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মানিত সদস্য এরশাদুজ্জামান বাবু’র সহধর্মীনি। সাহিদা খাতুন বলেন – বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ মির্জা আজম এমপি, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ফারুক আহম্মেদ চৌধুরী ও উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ,জেলা – উপজেললা মহিলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের দোয়া নিয়ে এবং ইউনিয়ন বাসীর ভালবাসা ও সমর্থন,সহযোগিতা নিয়ে আমি মাঠে আছি এবং থাকবো।

দলের যে কোন প্রয়োজনে ও সিদ্ধান্ত মেনে আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের উত্তরসূরী মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন আদর্শিক কর্মি হিসেবে কাজ করতে চাই। আমি সর্বস্তরের নেতাকর্মী, সাধারণ জনগণ মা বোনদের কাছে দোয়া চাই।