জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার ঘোষেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ১৫ বছরের সদস্য,১০বছরের সফল চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান ও তার বড় ছেলে বেলতৈল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বাবলু, ব্যবসায়ী রিয়াজুল ইসলাম রাজু,সেনা সদস্য আফতাব উদ্দিন ভাষানী, ৭নং ওর্য়াড় আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম গুতাসহ এলাকার কয়েকজন সম্মানিত ব্যক্তিদের নামে একদল কুচক্রমহল ও অসাধু ব্যক্তিরা নামে বে নামে ফেসবুক, পোষ্টার ছাপিয়ে জনগনমনে এক ধরনের বিভ্রান্ত তৈরি করছে।
এ বিষয়ে ঘোষেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আলতাব বলেন- নিজেদের ব্যক্তিগত ইস্যু, দলীয় ইস্যু করে যারা এই রকম দুষ্কর্ম করছে তাদেকে আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন। আমি ঘোষেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগে দলীয় সু নাম নষ্ট ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন, তাদেরকে দলীয় বদনাম না করার অনুরোধ করছি।
এ বিষয়ে আমি জেলা – উপজেলা নেতৃবৃন্দের এ বিশেষ হস্তক্ষেপ কামনা করছি। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত সদস্য ওবায়দুর রহমান বলেন- যারা এই রকম বদ নাম ও কুৎসা রচনা করছে-তা সম্পন্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। তাদের বিভ্রান্তকর অপ প্রচারের নিন্দা জ্ঞাপন ও আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি।
ঘোষেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি আমেজ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক খাদেমুল মোরসালিন খোকন অর্থবিষয়ক সম্পাদক চান মিয়া, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক দুদু মিয়া নিজেরা বলেন আমরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এই সমস্ত কার্যকলাপের জড়িত তাদের সামাজিক ও দলীয় ভাবে বযকট করা হোক।
এলাকাবাসীরা জানান- পোষ্টারে ও ফেসবুকে মান হানি করছে আমরা এর সাথে একমত নয় এবং এটা জানিও না। যারা এমন নিন্দার কাজ করছে তাদের বিরোধে বিচার দাবী করছি। এঘটনা মেলান্দহ উপজেলায় ও শান্তিময় ইউনিয়নের জনগন এ রকম কলহ বদনাম থেকে মুক্ত থাকতে চায়।
দেশ যুগান্তর/আরজে